২৪ ঘন্টা লাইভ সংবাদাতা / রাজীব গুপ্তা : বীজপুর বিধানসভা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে দুটি পৌরসভা কাঁচরাপাড়া ও হালিশহর। এক সময় ছিল যখন এখানে এক পরিবারের একচেটিয়া ছিল দাপট। আবুদার মতন গ্রহনযোগ্য জননেতা থাকলেও তাকে না দেওয়া বিধানসভার টিকিট না প্রার্থী করা হলো পৌরসভায়।

তাকে উপযুক্ত সম্মান দিতে হলে অন্ততঃ কাঁচরাপাড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান করে দেওয়া সম্ভব ছিল, কিন্তু তা হয়নি। বীজপুর বিধানসভা অন্তর্গত তৈরি হলো না একটাও উন্নতমান নার্সিং হোম উল্টে আরো বেহাল অবস্থায় চলে যায় দুই পৌরসভার নিজেস্ব স্বাস্থ্যকেন্দ্রের গুলি।

তখন কে বা কোন রকম সাহায্য পেতেন তা কে আর কত দেখেছেন সেটা জানা নেই কিন্তু ইতিমধ্যেই গজিয়ে উঠেছে তাকে নিজের একাধিক স্কুল, B.ED কলেজ , সুপার মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র সহ বহু অন্যান্য ব্যবসা।

এই সময় কালে গোটা বীজপুর জুড়ে অন্য কোনো মানুষ নিজের জীবনে এতো উন্নতি করতে পেরেছেন কি না তা জানা নেই।তাই এই বিষয় তাকে বীজপুরের গর্ব বলা যেতেই পারে। বর্তমানেও এই বীজপুরের রাজনীতি তে যখন ক্ষমতাশীল অন্য এক পরিবার।

দেখা যাচ্ছে তারা সকলে মিলে কিন্তু প্রত্যক্ষ ভাবে ব্যস্ত মানুষের সাহায্য করতে। এক দিকে বিধায়ক রূপে সুবোধ অধিকারী যেমন ক্রীড়াবিদ থেকে শিক্ষা কিংবা ব্যবসায়ী বর্গ থেকে শিল্প ও সংস্কৃতি প্রেমী সকলের জন্য সমস্ত রকম সাহায্য করে চলেছেন তিনি।

পাশাপাশি তার ভ্রাতা ও কাঁচরাপাড়া পৌরপ্রধান কমল অধিকারী পাশে দাঁড়াচ্ছেন পিছিয়েপড়া অসহায়দের তো কখনো ঔষুধ পত্র কোথাও পড়াশুনা তে সমস্যা সব কিছুই পুরন করছেন হাঁসি মুখে। এমন কি সারা দিন তো পৌরসভার কাজ নিয়ে ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে বেশির ভাগ দিনেই রাত ৮ টা পর্যন্ত মানুষের সমস্যা সমাধানে থাকেন লিন ।

এর পর বিধায়কের ভাই এর স্ত্রী যিনি তৃতীয় বার কাঁচরাপাড়া পৌরসভার পার্ষদ ঝুম্পা সিং অধিকারী কে প্রতিনিয়ত দেখা যায় সমাজ সেবায় মেতে থাকেন। জানা গিয়েছে অভাবী মানুষেরা তার কাছে গেলে কোনোদিন খালিহাতে আসেন না ফিরে ।

বিশেষ করে শিশু দের জন্য পড়াশুনা, জামা কাপড়, ঔষুধ পত্র সব কিছুই দিয়ে থাকেন ইনি।





সুযোগ হয়েছে ব্যবসায়ী সমিতির বিভিন্ন পদে।
