২৪ ঘন্টা লাইভ/ নিজস্ব সংবাদদাতা/ নিউজ ডেস্ক/ ২৯ আগস্ট ২০২৪; নদীয়ার কৃষ্ণনগর ঘূর্ণী বক্সীপাড়ার বাসিন্দা চম্পা হালদার।
তিনি কৃষ্ণনগর আস্থা নামক একটি যোগাসন সেন্টারের হয়ে এশিয়ান স্পেসিফিক যোগাসন কম্পিটিশন শ্রীলঙ্কা কলোম্বো তে একটি সিলভার জেতে এবং কৃষ্ণনগর ঘূর্ণী বক্সীপাড়ার বাসিন্দা চম্পা হালদারের একমাএ ছোট্টো কন্যা সন্তান আর্যোহি হালদার কৃষ্ণনগর আস্থা নামক একটি যোগাসন সেন্টারের হয়ে এশিয়ান স্পেসিফিক যোগাসন কম্পিটিশন শ্রীলঙ্কা কলোম্বো তে দুটি গোল্ড জিতে কৃষ্ণনগর ঘূর্ণীর ইতিহাস সৃষ্টি করলেন তারা।
এবং কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টারের প্রধান কর্নধার বিপাশা মুখার্জী তিনিও এশিয়ান স্পেসিফিক যোগাসন কম্পিটিশন শ্রীলঙ্কা কলোম্বোতে দুটি সিলভার জেতে।
আজ শ্রীলঙ্কা, কলোম্বো তে বাংলার মেয়ে হয়ে জিতে এসে নদীয়ার কৃষ্ণনগর ঘূর্ণী বক্সীপাড়ার বাসিন্দা চম্পা হালদার এবং তার ছোট্টো একমাএ কন্যা সন্তান আর্যোহি হালদার খুশির আদরে মেতে ওঠে দুজনেই। তাদের গোটা পরিবার অত্যন্ত খুশি।
গোটা পরিবার দুজনকেই অভিনন্দন ও ভালোবাসা জানায় এবং কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টারের অন্যতম কর্ণধার বিপাশা মুখার্জী তিনি এশিয়ান স্পেসিফিক যোগাসন কম্পিটিশন শ্রীলঙ্কা ও কলোম্বো তে দুটি সিলভার জিতে আসায় রীতিমতো খুশি বাড়ির সদস্য ও সদস্যারা।
কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টারে ছোটো,ছোটো বাচ্চা থেকে শুরু করে বড়োরা সকলেই ভালোবাসার সাথেই যোগাসন শেখে।
কৃষ্ণনগর ঘূর্ণী বক্সীপাড়ার বাসিন্দা চম্পা হালদারের ছোট্টো কন্যা সন্তান আর্যোহি হালদার সে জানায়, ম্যাম এতো সুন্দর গাইড করে তাদের কে,হাতে ধরে তাদের কে যোগাসন শেখায় ম্যাম, আজ দুটি গোল্ড জিতে আসায় খুশি পরিবার থেকে শুরু করে ম্যামেরাও।
সে আরো জানায়, ” আমি ক্লাস 3তে পড়ি। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি যোগাসন নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে যেতে চাই। ”
কৃষ্ণনগর ঘূর্ণী বক্সীপাড়ার বাসিন্দা চম্পা হালদার তিনিও জানান,খুব কষ্ট করে আমরা এই যোগাসনটা শিখি এবং ম্যাম যেভাবে গাইড করে এটা বলাই বাহুল্য,আগামীদিনে যোগাসন নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই এবং দেশের ও দশের মুখ উজ্জ্বল করতে চাই।
এবং পরিশেষে, কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টারের অন্যতম কর্নধার বিপাশা মুখার্জী তিনি জানান, তার যে দুই ছাএী ইন্টারন্যাশান্যালে খেলে জিতে আসতে পেরেছে এতে সত্যি আমি খুশি। এটা আমার গর্ব।
তিনি আরো জানান যে, আমি ভালোবেসে ছোটো, ছোটো বাচ্চা থেকে শুরু করে বড়োদের আমি যোগাসন শিখিয়ে থাকি,যাতে সকলের শরীর ফিট থাকে এবং সকলে যাতে সুস্থ,সবল থাকে,
কারণ তিনি জানান, ” আমরা খুবই কষ্টের সাথে এবং ভালোবাসার সাথে এই যোগাসন করে থাকি এবং শিখিয়ে থাকি সকলকেই। এই যে আমরা দেশের বাইরে খেলতে যায় সরকার কোনো সাহায্য কিন্তু,করে না এবং
আমাদের ঘরের টাকা দিয়ে খেলতে আসতে হয় দেশের বাইরে এমনকি নিজের গহনা বন্দক দিয়ে খেলতে আসতে হয় দেশের বাইরে এটা আমাদের কাছে অত্যন্ত কষ্টের,সকলেই আমরা মধ্যবিত্ত ঘরের মানুষ,কষ্ট করে যোগাসন শিখতে হয়, খেলতে যেতে হয় বাইরে, আমাদের খুব কষ্টের মধ্যে দিয়ে দিন কাটে”।
তিনি একটাই আর্জি জানালেন সরকারের কাছে, যাতে সরকার কোনোরকম যদি সাহায্য করে তাদের তাহলে তাদের যোগাসন শিখতে কোনো অসুবিধা হবে না
এবং তিনি এটাও জানান সরকারী সুযোগ – সুবিধা থেকে বঞ্চিত তাদের এই কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টার,যদি সরকার একটিবার তাদের দিকে চোখ তুলে তাকায় তাহলে তারা অত্যন্ত খুশি হবেন।
এখন এটাই দেখার আদৌ কি সরকারের কোনোরকম ভাবে ঘুম ভাঙে কী না।
কিন্তু,পরিশেষে কৃষ্ণনগর আস্থা যোগাসন সেন্টারের কর্নধার বিপাশা মুখার্জী তিনি বলেন, ” আমরা এই যোগাসনের মধ্যে দিয়ে দেশের মুখ দশের মুখ উজ্জল করতে চাই ”
এবং দেশের মানুষ কে বার্তা প্রদান করলেন, ” যোগাসন শিখুন এবং নিজের শরীর ও নিজের জীবন কে ফিট রাখুন ও নিজের জীবন কে নতুনভাবে গড়ে তুলুন। “