২৪ ঘণ্টালাইভ সংবাদাতা / রাজিব গুপ্তা / কাঁচরাপাড়া /১০ এপ্রিল : যতই মুখ্যমন্ত্রী বলুক জল ধরো জল ভরো, বা নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলুন জে কোনো পুকুর ভরাট করা যাবে না ।
এখানে দুর্নীতিবাজ বা কামাই বাজ রা বলেন বেশি নিয়ম দেখানো যাবে না ।
কিছু দিন আগেই সংবাদ শিরোনামে আসার পর জলাশয় ভরাট করে বহুতল নির্মাণের অপপ্রচেষ্টা বন্ধ করে দেয় হালিশহর পৌরসভা ।
কিন্তু এবার কাঁচরাপাড়া ভুত বাগান এলাকায় সক্রিয় হতে দেখা যাচ্ছে পুকুর ভরাটকারী দুর্নীতিগ্রস্ত প্রোমোটার দের ।
তারা না কি খুব প্রভাবশালী লোক । এই ধরনের কাজ তাদের জন্য “বায়ে হাত কা খেল” । বেশ ক টি জলাশয় বেআইনি ভাবে বুঝিয়েদিয়েছেন বলে ও অভিযোগ উঠছে । কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোনো প্রশাসনিক ব্যবস্থা না হলে বেড়েছে মনোবল ।
কিন্তু এবারে তো কাঁচরাপাড়া পৌরসভা র প্রধান হলেন বিজপূরের বিশিষ্ট জননেতা কমল অধিকারী । তিনি কোনো রকম দুর্নীতি বরদাস্ত করেন না । আর সোনা গিয়েছে জে এই ডোবা তে বিগত বিদাই বোর্ড কে ম্যানেজ করে প্ল্যান পর্যন্ত পাস করিয়ে নেওয়া হয়েছিল ।
বর্তমানে প্রোমোটার দের অজুহাত জে কাগজে কলমে তারা সব কিছু ঠিক করিয়ে নিয়েছেন । কিন্তু প্রশ্ন হলো জে কাগজে কলমে টাকা পয়সা খরচ করে বাস্তু করিয়ে নিলেও কি একটি ডোবা বা জলাশয় এর উপর বহুতল নির্মাণ করা যাবে ? এমন কোনো আইন কি আছে ?
মানে যদি উদাহরন দিতে গেলে বলা যেতে পারে জে, কোনো মহিলার মৃত্যু প্রমাণপত্র বার করে তাকে শ্লীল তাহিনি করা যেতে পারে । এতে আইনি বাধা থাকবে না, কিং বা কোনো মামলা ও হবে না। তাই তো ?
এবার বিজপুর পুলিশ প্রশাসন বা কাঁচরাপাড়া পৌরসভা কি পদক্ষেপ নেন সেটি দেখার বিষয় । তারা এই অন্যান্য কাজ বন্ধ করিয়ে পরিবেশ রক্ষা করবেন না কি ছাড় পত্র দিয়ে প্রোমোটার দের পকেট ।
