কল্যাণ মন্ডল ::২৪ঘন্টা লাইভ ::২৬ই জুলাই ::পশ্চিম মেদিনীপুর :: খবরে প্রকাশ হতে অবশেষে তড়িঘড়ি করে কেটে ফেলা হলো সেই বিপজ্জনক গাছটিকে।তবে গাছটি পরিবহণ দফতরের এলাকায় থাকলেও কেটে বিপদমুক্ত করল ঠাকুরচক বাজার কমিটির সদস্যরা।যদিও সদস্যদের দাবি পরিবহণ দফতরকে অনেক আগেই জানানো হয়েছে এবং তার পরেই তাঁরা এই সিদ্ধান্ত নিলেন।
বেলদা খাকুড়দা গামী রাজ্য সড়কে ঠাকুরচকে বিশ্রামাগার সংলগ্ন স্থানে দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে মৃত অবস্থায় একটি বৃহদাকার গাছ অবস্থান করছিল।আর তার নিচ দিয়ে ঝুঁকি বহুলভাবে যাতায়াত করছিলেন এলাকাবাসী সহ পথচলতি মানুষেরা।গাছটি রাজ্য সড়কের কাছে অবস্থান করায় তার নিচ দিয়ে ছোট বড় বাস লরি সব ধরনের গাড়ি ও যাতায়াত করছিল ঝুঁকি নিয়ে।শুধু যে গাছটি ঝুঁকিবহুল ছিল তা নয় তার কাছেই ছিল উচ্চ বৈদ্যুতিক সম্পন্ন বিদ্যুতের তার ও খুঁটি যা বৃহৎ দুর্ঘটনার ইঙ্গিত দিচ্ছিল।
আর এই খবর প্রকাশ্যে আসার।পরের দিন তড়িঘড়ি গাছটিকে কেটে ফেলল এলাকার সচেতন ব্যক্তিরা এবং ঠাকুরচক বাজার কমিটির সদস্যরা।রবিবার দুপুর নাগাদ ইলেকট্রিক করাত এবং পেশাদার কর্মীদের দ্বারা এই কাজ নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।আর এতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয় এলাকার আশেপাশের এলাকাবাসী এবং দোকানদারেরা।গাছ কাটার সময় রাজ্য সড়কে ঠাকুরচকের উক্ত স্থানে দু দিকে পথচলতি গাড়ি গুলি এবং পথযাত্রীদের দাঁড় করিয়ে সুরক্ষার সঙ্গে নির্বিঘ্নে গাছ কেটে ফেলা হয়।তবে গাছটি পরিবহণ দফতরের সীমানায় অবস্থান করায় দপ্তরের অনুমতিক্রমে এই গাছটিকে কাটা হয়েছে বলে দাবি বাজার কমিটির সদস্যের।তবে শেষমেশ বিপদ মুক্ত হলেন এলাকাবাসীরা।আর এই বিপদগ্রস্ত গাছটিকে কেটে ফেলায় খুশি তাঁরাও।