নরেশ ভকত :: ২৪ ঘন্টা লাইভ :: ১২ই,ডিসেম্বর :: বাঁকুড়া :: কেন্দ্রের কৃষি বিল প্রত্যাহারের দাবিতে আজ যখন সারা রাজ্য ও দেশেতে আন্দোলন চলছে তখন আমাদের রাজ্যের শাসক দল ও এই বিলের বিরোধিতা করে আসছেন কৃষকদের জন্য ন্যায্য পাওনার দাবিতে। আদৌ কি মাননীয়াও মাননীয় রা কৃষকদের পাশে আছেন তো এখানেই সাধারণ চাষীদের প্রশ্ন থেকে থাকছে। না শুধুই ভোটবাক্সে জন্য।
সারা দেশের কৃষকদের জন্য সমস্ত রাজনৈতিক দল আন্দোলন করছে কেউ বন্ধ করছেন কেউ আর বন্ধ কে সমর্থন করছেন খুব ভালো কথা আমাদের রাজ্যে কিষান মান্ডিচালু হয়েছে প্রায় কয়েক বছর হয়ে গেল কিন্তু রাজ্যের অনেক জায়গাতেই কৃষক বাজার চালু হল না অনেক জায়গাতেই কিষাণ মান্ডি চালু হয়েছে কিন্তু চাষীদের জন্য যে দামে সরকারি ধান কিনা চলছে এতে হয়ত অনেক চাষি ভালোই দাম পেতেন। কিন্তু সারা রাজ্যের ফড়ে দের হাত থেকে চাষীদেরকে বাঁচাতে পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ এবং কি চাষীদেরকে কিষান মান্ডি ধান দিতে গেলে 7 থেকে 10 কেজি কুইন্টাল প্রতি বাদ দেয়া হচ্ছে কেন ।
আমাদের রাজ্যে জনপ্রতিনিধিরা অবশ্যই ফড়ে দের হাত থেকে চাষীদের কে বাঁচাতে পারতেন কিন্তু মানসিকতা কোথায়। আবার বাঁকুড়া জয়পুর কিষাণ মান্ডিতে আজ পর্যন্ত ধান ওজন করার মেশিন রয়েছে কাটা ঘর রয়েছে সেখানে ওজন হয়না । কেনো হয়না তা আজ পর্যন্ত কেউ জানেনা সকলেই জানেন না বা নাজানার ভান করে থাকেন |
আমাদের জয়পুরে তাহলে বেসরকারী জায়গায় ওজন করানো হচ্ছে কেন ? এইখানে চাষীদের কাছ থেকে যে বাড়তি টাকা নেওয়া হচ্ছে সেই টাকাটার মধ্যেও কি কারোর ভাগ রয়েছে তাহলে সরকার নিজস্ব কাটা ঘর থাকতে চাষীদেরকে নিজেদের পকেট থেকে বাড়তি খরচা করে বেসরকারি জায়গায় ওজন করে নিয়ে আসতে হচ্ছে কেন ?
সেটাও কেউ জানে না, এইখানে সাধারন জনগনের প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে আজ অনেক প্রতিনিধি জয়পুর ব্লকে থাকা সত্ত্বেও আজ পন্ত কাটা ঘর চালু হলো না কেন আমাদের প্রশ্ন এখানেই থেকে থাকছে। তাহলে কি প্রশাসন পুরোপুরিভাবে ব্যর্থ না কারো হাতে বাঁধা রয়েছে তারা যা বলবেন সেটাই করবেন তার বাইরে কিছু করবেন না।