২৪ ঘন্টা লাইভ/ নিজস্ব সংবাদদাতা/ ৪ নভেম্বর,২০২৫ ; আজকাল কম বয়সেই হার্ট, লিভার ও কিডনি-সংক্রান্ত অসুখের ঝুঁকি বাড়ছে। কোভিডের পর থেকে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের মতো ঘটনার সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে।

চিকিৎসকদের মতে, রোগ ধরা পড়ার পর চিকিৎসা নয়—আগেভাগে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানোই বুদ্ধিমানের কাজ।

তাই ২০ বছর পেরোলেই কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা করানো উচিত, যেমন লিপিড প্রোফাইল (রক্তে কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা যাচাইয়ের জন্য) এবং ব্লাড সুগার টেস্ট বা এইচবিএ1সি, যা ডায়াবিটিস বা প্রি-ডায়াবিটিসের ঝুঁকি শনাক্ত করতে সাহায্য করে।

এছাড়া, মহিলাদের ক্ষেত্রে প্যাপ স্মিয়ার ও ম্যামোগ্রাম জরুরি ক্যানসার স্ক্রিনিং টেস্ট হিসেবে বিবেচিত। নিয়মিত থাইরয়েড প্রোফাইল ও হিমোগ্রাম করিয়ে রাখলে শরীরে থাইরয়েড ও রক্তের সমস্যাগুলি আগেভাগেই ধরা যায়।

অনিয়মিত জীবনযাপন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে, তাই লিভার ফাংশন টেস্ট করানো দরকার। চোখের স্বাস্থ্যের জন্যও বছরে একবার দৃষ্টিশক্তি পরীক্ষা করা উচিত।

সামান্য সচেতনতা ও নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা আপনাকে রাখতে পারে দীর্ঘদিন সুস্থ ও প্রাণবন্ত।
Author: Sampriti Bose
বিভিন্ন ধরনের খবরের আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।










