রামকৃষ্ণ পাল ::২৪ঘন্টা লাইভ ::৩ই জুন ::ঝাড়গ্রাম:: ডাক্তার বিধায়কের উদ্যোগে সমস্যার নিষ্পত্তি। দীর্ঘ দিন ধরে ডাক্তার না অাসার ফলে বন্ধ চন্দ্রী উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র অাবার চালু হল অাজ। বিধায়ক ও এলাকার মানুষের সামনে বিএমওএইচ কথা দেন এবার থেকে রোজ হাসপাতালে ডাক্তার থাকবেন।স্বস্তির নিশ্বাস গ্রামবাসী দের।
করোনা অতিমারিতে নাজেহাল চন্দ্রী গ্রামের বাসীন্দারা। একমাত্র উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ডাক্তার থাকেনা।
ফলে উপ স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকেও পরিষেবা থেকে বঞ্চিত সাধারন মানুষ।রাত বিরাতে কেউ অসুস্থ হলে জীবন হাতে করে ঝাড়গ্রাম অাসতে হয়। কারন দু পাশেই ঘন জঙ্গল পেরিয়ে অাসতে হয় শহরে। রাস্তায় হাতির উপদ্রব রোজ কার ঘটনা। জরুরি কোনো পরিষেবার প্রয়জন হলে হাসপাতালে সুবিধা পাননা গ্রামবাসী রা। কারন চন্দ্রী তে কোনো ডাক্তার বসেনা। গ্রাম বাসীদের অভিযোগ সিএমওএইচ এবং বিএমওএইচ উভয় কে একাধিক বার বলে, ডেপুটেশন দিয়েও কোনো সুরাহা হয়নি।
বরং দূরব্যাবহার এর শিকার হয়েছেন গ্রামবাসী রা। এর পরেই জোট বদ্ধ হয়ে গ্রামবাসী রা তাদের এলাকার বিধায়ক ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাতর সরনাপন্ন হন। তার ডাক্তার বিধায়ক কে সমস্ত বিষয় তুলে ধরেন। অবিলম্বে হাসপাতাল চালুর ব্যাবস্থার অাশ্বাস চান। ডাঃখগেন্দ্র নাথ মাহাত তাদের কে হাসপাতাল ভিজিট করে ব্যাবস্থা নেওয়ার অাস্বাস দেন। সেই মত অাজ সকালে হঠাৎ করেই চন্দ্রী তে হাসপাতালে পৌছে যান ডাঃ খগেন্দ্রনাথ মাহাত। দেখেন তখনো হাসপাতালে ডাক্তার পৌছায় নি। সেখান থেকেই ফোন করে বিএমওএইচ কে ডেকে পাঠান।
বিধায়ক ও গ্রামবাসী দের সামনে অস্বত্তি তে পরে জান বিএমওএইচ। কেনো ডাক্তার অাসেনা তার কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি। তবে রোজ ডাক্তার থাকবে বলে কথা দেয় সে।অবশেষে ডাক্তার বিধায়ক সমস্যার সমাধান করায় দীর্ঘ দিন পর স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছেন চন্দ্রী গ্রামের মানুষ