মুর্শিদাবাদে ৫৫ কেজি গাঁজা উদ্ধার করলো জলঙ্গীর ১৪১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়ন

0
279

রাজেন্দ্র নাথ দত্ত :: ২৪ ঘন্টা লাইভ :: ১৪ই,জুলাই :: মুর্শিদাবাদ :: মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গির ১৪১ নম্বর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের আবারও সাফল্য। সোমবার রাতে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তল্লাশি চালিয়ে জলঙ্গী সীমান্ত এলাকা থেকে উদ্ধার করে ৫৫ কিলো গাঁজা। ১৪১ নম্বর জলঙ্গি বিএসএফ DIB বাসুদেব শর্মা ও ইন্সপেক্টর বলবীর সিং, হেমান্থ রাঠি সহ পুরো জওয়ান সঙ্গে নিয়ে আটক করেন ।একি দিনে মেঘনা বি ও পি ইন্সপেক্টর রাজেশ কুমার গাঁজা আটক করেন ভারত বাংলাদেশ বর্ডার থেকে।এদিন সাংবাদিক দের জানান মুর্শিদাবাদের হেড কোয়াটার রৌশনবাগ দ্বিতীয় কমান্ডো অর্বিন কুমার ,এটা

আমাদের সব থেকে বড় রেড এটা।আমাদের জওয়ানেরা অনেক ভালো কাজ করছেন তাদের অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই । আগামী দিনে আরো আরো ভালো কাজ করবে সেই আশারাখি।বর্ডারে এখন কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির জন্য সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে অনেক বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। তারপরেও তারা কারবার চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আগে ত্রিপুরা বর্ডার দিয়ে নেশার সামগ্রী ঢুকত।

কিন্তু সেখানে নিরপত্তারক্ষী বাহিনী সচেতন হয়ে যাওয়ায় কারবারিরা মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি ব্যবহার করছে। মাদক কারবারের নেটওয়ার্ক অনেক বড়। সূত্রে জানা গিয়েছে, মণিপুরের সেখানকার কারবারিদের সঙ্গে মুর্শিদাবাদের পাচারকারীরা হাত মিলিয়েছে। বাংলাদেশে নেশার এই সামগ্রী পাচার করে তারা কয়েক গুণ লাভ করে।

 

মণিপুর থেকে গাড়িতে লুকিয়ে নেশার সামগ্রী নিয়ে আসে এখানকার কারবারিরা। বর্ডারে এখন কড়া নিরাপত্তা রয়েছে। করোনা পরিস্থিতির জন্য সীমান্তবর্তী এলাকা গুলিতে অনেক বেশি বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। তারপরেও তারা কারবার চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। আগে ত্রিপুরা বর্ডার দিয়ে নেশার সামগ্রী ঢুকত। কিন্তু সেখানে নিরপত্তারক্ষী বাহিনী সচেতন হয়ে যাওয়ায় কারবারিরা মুর্শিদাবাদের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলি ব্যবহার করছে।

মাদক কারবারের নেটওয়ার্ক অনেক বড়। পাচার চক্রে তদন্তকারীরা অনেকের নাম পেয়েছে।লকডাউনে দাম কিছুটা বাড়লেও, টাকা দিলেই মিলছে গাঁজা, হেরোইনের মতো মাদক। এখানে গাঁজাকে সকলে ‘তামাক’ নামেই চেনে। করোনা পরিস্থিতিতে শহরে বেড়েছে ‘ফ্লাইং সেল’। অর্থাৎ ফোনে যোগাযোগ করে নির্দিষ্ট জায়গা থেকে তা সংগ্রহ করছে নেশাড়ুরা। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার কারণেই মাদক কারবারের রমরমা।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here