নিজস্ব সংবাদদাতা :: ২৪ ঘন্টা লাইভ :: ১২ই,আগস্ট ::হালিশহর :; আগামী বিধানসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে মমতা বন্দোপাধ্যায় তৃণমূল কংগ্রেসকে বিশেষ করে যুবশক্তিকে ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছেন। তিনি এবার বিশেষ করে যুব শক্তির ওপরেই ভরসা রাখতে চাইছেন। ইতিমধ্যেই দলের যুব সংগঠনে বেশ বড়োসড়ো রদবদল ঘটিয়েছেন আর তার আঁচ এসে পড়েছে উত্তর ২৪ পরগনার ব্যারাকপুর,নৈহাটী আর হালিশহরেও।
অতি সম্প্রতি জানাগেছে যে হালিশহরের একনিষ্ঠ যুবনেতা দিব্যেন্দু সরকার যিনি ব্যারাকপুরের তৃণমূল পার্লামেন্টারি সেক্রেটারি তিনিই সম্ভবত হালিশহর যুব কংগ্রেসের সভাপতি হতে যাচ্ছেন। বিস্বস্ত সূত্রের খবর এখন কিন্তু দলের যাবতীয় দায়িত্ব বন্টনেই ভার নিজের হাতে নিয়েছেন ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোর। তিনিই তাঁর নিজস্ব সূত্র মারফত খোঁজখবর নিয়েছেন বিভিন্ন এলাকার নেতাদের সমন্ধে। তিনি চাইছেন যাঁরা জনসম্পর্কে রয়েছেন এবং যাদের রয়ছে রাজনৈতিক দক্ষতা, তাঁদেরকেই দায়িত্ব দিতে চান প্রশান্ত কিশোরে। তবে কি স্বয়ং প্রশান্ত কিশোরেরই নজরে এসেছেন দিব্যেন্দু বাবু ?
দলে যে তৈরি হয়েছে এতগুলো লবি, আরো সামনে রয়েছে বিজেপির মতন শক্তিশালী দল।
কার্যত তাকে টেক্কা দিতে প্রয়োজন এমন একজন নেতা যে সমস্ত লবির নেতাদের সঙ্গে করে নিয়ে চলতে পারবেন। যার মধ্যে থাকবে না অতিরিক্ত কোন চাওয়া পাওয়া।
তাই হালিশহর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতির দৌড়ে যে তিনিও এগিয়ে ই থাকলেন।
23 শে মে এর বিজেপির দ্বারা প্রতারিত এই যুবনেতা ঘর ছাড়া ছিলেন প্রায় দুমাস।
তারপরেই নির্মল ঘোষ ও সুবোধ অধিকারীর সাহায্যে ফেরেন এলাকায়। তারপর থেকেই দায়িত্ব ব্যারাকপুর পার্লামেন্টারি সম্পাদকের।
বর্তমানে এই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাজনীতির মধ্যে এই ধরনের নেতাদের চাইছেন PK
অবশ্যই এই দৌড়ে আরো অনেকেই রয়েছেন, তবে দলেরই কয়েকজন বিশিষ্ট নেতাদের মুখে শোনা যাচ্ছে যে তিনিই হতে যাচ্ছেন এলাকার অবিসংবাদিত যুব নেতা এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।